আমি একজন সাধারণ ভারতীয় নাগরিক ...................মানুষের সমাজ ও তার জাত ইতিহা সএবং তার দখলের ইতিহাস জানতে ইচছা করে ,আমরা কিছু জানতে পেরেছি আমাদের পূর্বপুরুষের থেকে | আবার সেটা ঠিক কিনা বা কতটা ঠিক তা নিয়ে মতান্তর রয়েছে | আদিম পন্ডিত জন যা বলেছেন তা পরের পন্ডিতকে-- আবার তিনি ব্যক্ত করেছেন তাঁর পরের সমাজ জনকে ...........এই ভাবে " সমাজ মত "মানুষের মগজে ঘর বানিয়ে বাস করছে ..........এই বাসাতে "সমাজ মত "বংস বিস্তার করছে পরের পর ....এই তার পথ চলা |এখান ধরা যাক কে কাকে প্রথম কথাটি বলল বা কার অনুভব [ চিন্তা ( কথা ) প্রথমে কার মধ্যে প্রবিষ্ট হলো | ...............আজ থেকে দু হাজার বছরের ও আগে সমাজের দখল দার পিতা নিজেকে পৃথক করে " ব্রাম্ভন " বলে জাহির করলো | তিনি তার সেবক পুত্রকে তার " সমাজ মত " প্রবেশ করালেন..............তিনি তার সেবক পুত্রকে ...এই ভাবে পরাম্পরগত | সমাজ মত কায়েম করার জন্য বর্ণ মানব কে ব্যবহার করার পদক্ষেপ হিসাবে সমাজপিতা মানুষকে আরো তিন বর্ণে চিন্হিত করলো | প্রথম --নিজেকে ব্রাম্ভন --অর্থাত ব্রাম্ভনের জন্ম --ভগবানের মুখ খেকে -- কাজ সমাজ্দারি করা | দ্বিতীয় বর্ণ মানব হলো --ক্ষত্রিয় , এনার জন্ম ভগবানের বাহু খেকে | এনার কাজ অস্ত্র ধারণ করে শত্রু খেকে সবাইকে বিশেষত ব্রাম্ভনকে রক্ষা করা | তৃতীয়ত বর্ণ মানব হলো বেইশ্য --এদের কর্ম ব্যবসা | আর সর্বশেষ মানব বর্ণ --" শুদ্র " | সমাজের তিন বর্ণের সেবা করা এদের কাজ |
বিশ্বাস অমর ,বিশ্বাস চির সম্পত্তি --তাকে শ্রোতার বা দাসানুদাসের মগজের সিন্দুকে রেখে দেওয়ার চির বন্দোবস্ত কায়েম করার সুপরিকল্পনা করা হলো | এবার সমাজ পিতা "বিশ্বাস"কে সমাজ চালাবার মূলধন হিসাবে ব্যবহার করতে লাগলো | .........................চলবে .......................